THE 2-MINUTE RULE FOR পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

The 2-Minute Rule for পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

The 2-Minute Rule for পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

Blog Article

গোলাপ গাছ প্রতিস্থাপন করবার আগে , আপনার বাগানের অথবা জলবায়ুর সাথে সামজ্ঞপূর্ণ সঠিক জাতগুলি বেছে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পৃথিবীতে বিভিন্ন জাতের গোলাপ আছে, তার মধ্যে আমাদের দেশে চাষ হয় এমন কিছু জাতসমূহ হলোঃ তাজমহল, মিরান্ডি, পাপা মেলান্ড, ডাবল ডিলাইট, প্যারাডাইস, ব্লু-মুন, টাটা সেন্টার, মন্টেজুমা, সিটি অব বেলফাষ্ট ইত্যাদি। হাইব্রিড সহ ফ্লোরিবুন্ডাস, ঝোপঝাড় বিশিষ্ট এবং ক্ষুদ্রাকৃতির গোলাপ সহ বিভিন্ন ধরনের গোলাপ পাওয়া যায়। আপনার বাগানের জন্য গোলাপ নির্বাচন করার সময় জলবায়ু, মাটির অবস্থা এবং ব্যক্তিগত পছন্দগুলির মতো বিষয়গুলি বিবেচনা করুন।

৫. ভিটামিন বি-৩ এবং পালিয়ানস্যাচেচুরেটেড রক্তের কোলেস্টেরল কমায় এবং ত্বক মসৃণ রাখে।

গাছের পরিচর্যা: ড্রাগন ফল গাছের সঠিক পরিচর্যা না করলে ফলন ভালো হবে না। ড্রাগন গাছের কান্ড লতানো প্রকৃতির। তাই চারা লাগানোর পর গাছ কিছুটা বড় হয়ে গেলে গাছকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য খুঁটি বা পিলার পুঁতে দিয়ে পিলারের মাথায় গোল আকার কোন কিছু যেমন টায়ার বেঁধে দিতে হবে, এতে গাছ সহজে ঢলে পড়বে না। গাছে অতিরিক্ত বা রোগাক্রান্ত শাখা বের হলে তা কেটে ফেলে দিতে হবে।

জাতের মধ্যে রয়েছে ‘কুইন এলিজাবেথ’ এবং ‘ক্রিসলার ইম্পেরিয়াল’ জনপ্রিয় গ্র্যান্ডিফ্লোরা জাত।

অনেকে আছে যারা প্রচন্ড পরিমাণ পেটের পীড়ায় ভুগছে। পেটের পীড়া তথা হজম শক্তি বৃদ্ধিতে ড্রাগন ফল খুবই উপকারি। ড্রাগনে থাকা ফাইবার হজমে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোগীদের জন্য খুবই ফলফ্রসু। এছাড়াও এতে থাকে যথেষ্ট পরিমাণ পানি। যা হজমে এবং পেটের পীড়া তাড়াতে বেশ কার্যকারী।

সারা বছর টবে গোলাপ গাছের যত্ন কি ভাবে করবেন

আপনাদের যদি এই বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে আমাকে জানাতে জানাবেন। সেগুলোর সমাধান করাবার আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব। আপনার মূল্যবান রেটিং দিয়ে উৎসাহিত করুন, সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, সবাই খুব ভালো থেকো নমস্কার।

গোড়ায় অতিরিক্ত জল জমে গেলে মূল পচে যায়। এ রোগ হলে মাটির ভিতরে গাছের মূল একটি দুটি করে পচতে পচতে গাছের সমস্ত মূল পচে যায়। গাছকে উপরের দিকে টান দিলে মূল ছাড়া শুধু কান্ড উঠে আসে। তাই জলের পরিমান খেয়াল রাখতে হবে

আমাদের মানব শরীরের জন্য লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা অনেক। এমনিতে ড্রাগন মোটামোটি কয়েক রঙ্গের হয়ে থাকে। তবে read more আমাদের দেশে বর্তমানে বেশি দেখা যায লাল ড্রাগন এবং সাদা/গ্রে কালারের। কিন্তু লাল ড্রাগনের কিছু অতিরিক্ত উপকারিতা রয়েছে। উদাহরণসরূপ লাল ড্রাগন খাওয়ার মাধ্যমে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়, শ্বাস প্রশ্বাস ঠিক রাখতে সহায়তা করে। এছাড়াও রয়েছে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশ উপকারিতাসহ ওজন হ্রাস করা, হৃৎপিন্ড ভালো রাখা, হজমে সহায়তা করা, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি ইত্যাদি হলো লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা।

4HP ডিজেল ইঞ্জিন ব্যবহার করে ড্রিপ ইরিগেশন সেটাপ

নিয়ম অনুযায়ী সার প্রয়োগ করতে হবে । ড্রাগন চাষীদের সুবিধার প্রেক্ষিতে নিম্নে ড্রাগন ফল চাষ করার ক্ষেত্রে সার প্রয়োগের একটি চিত্র তুলে ধরা হলো-

৩. গরমে শুরু থেকে অর্থাৎ মার্চ-এপ্রিল মাসের দিকে কোকোপিট, গাছের ছাল এবং কম্পোস্টের মালচ গাছের গোড়ায় দিতে হবে।

ক্রমবর্ধমান ঋতুতে (বসন্ত এবং গ্রীষ্ম) মানিপ্ল্যান্ট গাছগুলি নিয়মিত নিষেকের মাধ্যমে উপকৃত হয়। এই সময়ে গাছগুলিতে ২ সপ্তাহে একবার সুষম, জল-দ্রবণীয় সার ব্যবহার করতে হবে। মানিপ্ল্যান্ট এর বৃদ্ধির হার পটের আকৃতির উপর নির্ভর করে। তরল জৈব সার বা গোবর সার অথবা কলার খোসা, ডিমের খোসা প্রভৃতি দিতে পারেন। ডিমের খোসা, ইপসম লবণ এবং বেকিং সোডা এর বৃদ্ধির জন্য খুবই উপকারী।

সরকারি ভাবে রোমানিয়া যাওয়ার উপায় ২০২৪

Report this page